ওরে ভবের তাঁতি হরিনামের এঁড়ে গরু কিনিস্ নে
ওরে ভবের তাঁতি! হরিনামের এঁড়ে গরু কিনিস্ নে।
তুই মূলে শেষে হাবাত্ হবি ঠাকুরকে তুই চিনিস্ নে।
ওরে ভাটির নদী লয়ে যাও
ওরে ভাটির নদী লয়ে যাও মোরে সেই সাগর জলে।
যে সাগর ছুঁলে মরা গাঙে আবার জোয়ার উথলে॥
ওরে শুভ্রবসনা
ওরে শুভ্রবসনা রজনীগন্ধা বনের বিধবা মেয়ে,
হারানো কাহারে খুঁজিস নিশীথ-আকাশের পানে চেয়ে॥
ওরে হতভাগী রক্ত খাগী
(ওরে) হতভাগী রক্ত-খাগী, কোথায় ছিলি বল্!
(তোর) দেখে ছিরি ভয়ে মরি চোখে আসে জল॥
ওরে হুলো রে তুই
ওরে হুলো রে তুই রাত বিরেতে ঢুকিস্নে হেঁসেল্।
তুেই কবে বেঘোরে প্রাণ হারাবি বুঝিস্নে রাস্কেল॥
ওলো আয় চলে আয়
ওলো, আয় চলে আয়, সাঁঝের বেলায়, জল আনিতে যায়।
কত রঙ্গ রসের ঢেউ খেলাব মনের মত রসিক পায়॥
ওলো এক চাঁদকে সৃষ্টি করে
নাটক : ‘মধুমালা’ (ঘুমপরীর গান)
ওলো এক চাঁদকে সৃষ্টি ক’রে বিধির পুঁজি শেষ।
ওলো বিশাখা
ওলো বিশাখা, ওলো ললিতে, দে এই পথের ধূলি দে।
যে পথে শ্যামের রথ চ’লে গেছে, দে সেই পথের ধূলি দে॥