(হায় গো) ভালোবেসে অবশেষে কেঁদে দিন গেল।
ফুল-শয্যা বাসি হল, বঁধু না এলো॥
শুকাইল পানের খিলি বাঁটাতে ভরা,
এ পান আমি কারে দিব সে বঁধু ছাড়া।
(হায় গো) নীলাম্বরী শাড়ি ছি ছি পরলেম মিছে লো॥
এবার ধ’রে দিস্ যদি তায়
রাখ্ব বেঁধে বিনোদ খোঁপায়,
কাঙালে পাইলে রতন রাখে যেমন লো॥
সোঁদা-মাখা নিস্নে কেশে, গন্ধে যে লো তার
মনে আনে চন্দন-গন্ধ সোনার বঁধুয়ার।
এত দুঃখ ছিল আমার এই বয়সে লো॥