শ্মশান-কালীর নাম শুনে রে ভয় কে পায়।
মা যে আমার শবের মাঝে শিব জাগায়॥
আনন্দেরি নন্দিনী সে শান্তি সুধা কণ্ঠ বিষে
মায়ের চরণ শোভে অরুণ আলোর লাল জবায়॥
চার হাতে মা’র চার যুগেরি খঞ্জনি,
নৃত্য-তালে নিত্য ওঠে রন্ঝণি’।
মৃতের মাঝে মোর জননী, বিলায় মৃত সঞ্জীবনী
মা পায় না ধ্যানে যোগীন্দ্র সেই যোগমায়ায়॥