‘কুব্জা কীর্তন’
ঐ কুজ্বার কি রূপের বাহার দেখো
তারে চিৎ করলে নৌকা যেন উপুড় করলে হয় সাঁকো॥
চিৎ হয়ে সে শুতে গেলে কাৎ হয়ে পড়ে, কুপকাৎ হয়ে পড়ে
আবার উল্টে গিয়ে ডিগবাজি খায় চাইতে গেলে উপরে
আবার চলতে গেলে ঢেকির মতন (হ্যাকোচ প্যাকোচ)
করে সে আঁকো পাঁকো॥
বসলে কোলা ব্যাঙটি যেমন অষ্টাবক্রের পিসি
নেংটির আবার বখেয়া সেলাই মূলো দাঁতে মিশি
চুল নয়তো বাবুই রশি বাঁধতে গেলে রয় নাকো॥
সূর্পণখার নখ্তুতো বোন মাওই মা সে হিড়িম্বের
আবার ঢোলের মতন ঢোলা মাজা পা দুটি উচ্চিড়িঙ্গের
ও কন্যে হোঁদল কুৎকুতে লো দোহাই এবার কুঁজ ঢাকো।
বলি ও তাড়কার মাসশাশুড়ি তোমার উটের মতন কুঁজ ঢাকো॥