কুঁচবরণ কন্যা রে তার মেঘ-বরণ কেশ।
ওরে আমায় নিয়ে যাও রে নদী্ সেই সে কন্যার দেশ রে॥
পরনে তার মেঘ-ডম্বুর্ উদয়-তারার শাড়ি
ওরে রূপ নিয়ে তার চাঁদ-সুরুজে করে কাড়াকাড়ি রে
আমি তারি লাগি রে
আমি তারি লাগি বিবাগী ভাই আমার চির-পথিক বেশ॥
পিছ্লে পড়ে চাঁদের কিরণ নিটোল তারি গায়ে
ওরে সন্ধ্যা-সকাল আসে তারি’ আল্তা হতে পায়ে রে।
ওসে রয় না ঘরে রে
ও সে রয় না ঘরে ঘুরে’ বেড়ায় ময়নামতীর চরে
তা’রে দেখলে মরা বেঁচে ওঠে জ্যান্ত মানুষ মরে রে
ও সে জল-তরঙ্গে বাজে রে তার সোনার চুড়ির রেশ॥