আল্লাহ্ রসুল বোল্ রে মন
আল্লাহ্ রসুল বোল্ রে মন আল্লাহ্ রসুল বোল্।
দিনে দিনে দিন গেল তোর দুনিয়াদারি ভোল্॥
আশক ও মাশক চলো মিল্ কর্ হাম্
উভয়ে : আশক ও মাশক চলো মিল্ কর্ হাম্
ছোড় কর্ দুনিয়া দূর বাগ রেজওয়ান।
আশা নিরাশায় দিন
আশা-নিরাশায় দিন কেটে যায় হে প্রিয় কবে আসিবে?
প্রতি নিশ্বাসে নয়ন প্রদীপ মোর আসিছে নিভে॥
আসল যখন ফুলের ফাগুন
আসল যখন ফুলের ফাগুন, গুল্-বাগে ফুল চায় বিদায়।
এমন দিনে বন্ধু কেন বন্ধুজনে ছেড়ে যায়॥
আসিছেন হাবিব এ খোদা
আসিছেন হাবিব-এ খোদা আরশ্-পাকে তাই উঠেছে শোর,
চাঁদ পিয়াসে ছুটে আসে আকাশ পানে যেমন চকোর।
আসিলে কে গো অতিথি
আসিলে কে গো অতিথি উড়ায়ে নিশান সোনালি!
ও চরণ ছুঁই কেমনে দুই হাতে মোর মাখা যে কালি॥
আসিলে কে গো বিদেশী
আসিলে কে গো বিদেশী দাঁড়ালে মোর আঙিনাতে।
আঁখিতে লয়ে আঁখি-জল লইয়া ফুল-মালা হাতে॥
আসে বসন্ত ফুল বনে
আসে বসন্ত ফুল বনে সাজে বনভূমি সুন্দরী,
চরণে পায়েলা রুমুঝুমু মধুপ উঠিছে গুঞ্জরি (আহা)॥
আসে রে ঐ আসে ভারত আকাশে
আসে রে ঐ আসে ভারত-আকাশে আশা-অরুণ রবি।
মৃত জনগণে বাঁচাতে এলো যেন নূতন প্রাণ-জাহ্নবী॥
আহা সুনীল নীরদে ঢাকিল অরুণ
নাটক : ‘মধুমালা’ (মদনকুমার ও মধুমালার গান)
মদন : আহা! সুনীল নীরদে ঢাকিল অরুণ, নীহারে ঢাকিল শশী।
আহার দেবেন তিনি
আহার দেবেন তিনি রে মন জীব দিয়াছেন যিনি।
তোরে সৃষ্টি ক’রে তোর কাছে যে আছেন তিনি ঋণী॥
আহ্মদের ঐ মিমের পর্দা
আহ্মদের ঐ মিমের পর্দা উঠিয়ে দেখ্ মন।
(আহা) আহাদ সেথা বিরাজ করেন হেরে গুণীজন॥