কৃষ্ণ কৃষ্ণ বোল রে মন
কৃষ্ণ কৃষ্ণ বোল রে মন, কৃষ্ণ কৃষ্ণ বোল
কৃষ্ণ কৃষ্ণ বল রে মন, প্রেমের লহর তোল
কৃষ্ণ চূড়ার মুকুট পরে
কৃষ্ণ চূড়ার মুকুট পরে এলো বনমালী (এলো) এ কোন্ বনবাসী।
হাতে বাঁশের বাঁশি, তাহার মুখে কুটিল হাসি॥
কৃষ্ণকে কালো বলো না
কৃষ্ণকে, কালো ব’লো না, কৃষ্ণ আমার নয় গো কালো।
কৃষ্ণ আমার নয়ন-মণি, কৃষ্ণ নামে জ্বলে আলো॥
কে এলি মা টুকটুকে
কে এলি মা টুকটুকে লাল রক্ত-চেলি প’রে।
সারা গায়ে আবির মেখে ভুবন আলো ক’রে মা ত্রিভুবন রূপে ভ’রে॥
কে এলে মোর চিরচেনা অতিথি
কে এলে মোর চিরচেনা অতিথি দ্বারে মম।
ফুলের বুকে মধুর মত পরাগে সুবাস সম॥
কে এলে মোর ব্যথার গানে
কে এলে মোর ব্যথার গানে গোপন-লোকের বন্ধু গোপন
নাইতে আমার গানের ধারায় এলে সুরের মানসী কোন্॥
কে এলো ওরে কে এলো
কে এলো ওরে কে এলো শুকানো মানস-মাধবী-কুঞ্জে।
জানাইতে মোরে কার আগমনী চরণে নূপুর-মুঞ্জে॥
কে গো আমার সাঁঝ গগনে
কে গো আমার সাঁঝ গগনে গোধূলির রং ছড়ালে।
মিলনেরি বাজে বাঁশি আজি বিদায়েরি লগনে॥
কে তোরে কি বলেছে
কে তোরে কি বলেছে মা ঘুরে বেড়াস কালি মেখে
ওমা বরাভয়া ভয়ঙ্করী সাজ পেলি তুই কোথা থেকে॥