খর রৌদ্রের হোমানল জ্বালি
খর রৌদ্রের হোমানল জ্বালি’ তপ্ত গগনে জাগি।
রুদ্র তাপস সন্ন্যাসী বৈরাগী॥
খাওজাইয়া খাওজাইয়া মর্লাম
খাওজাইয়া খাওজাইয়া মর্লাম মা গো মা খোস পাঁচড়ায়।
যেন কাব্লিওয়ালা হালুম বাঘা কুত্তা মেকুর আঁচড়ায়॥
খাতুনে জান্নাত ফাতেমা
খাতুনে জান্নাত ফাতেমা জননী – বিশ্ব-দুলালী নবী নন্দিনী,
মদিনাবাসিনী পাপতাপ নাশিনী উম্মত-তারিণী আনন্দিনী॥
খুলেছে আজ রঙের দোকান
খুলেছে আজ রঙের দোকান বৃন্দাবনে হোরির দিনে।
প্রেম-রঙিলা ব্রজ-বালা যায় গো হেথায় আবির কিনে॥
খুশি লয়ে খুশরোজের
খুশি লয়ে খুশরোজের আয় খেয়ালি খুশ্-নসীব।
জ্বাল্ দেয়ালি শবেরাতের জ্বাল রে তাজা প্রাণ প্রদীপ॥
খেলত বায়ু ফুলবন মে
খেলত বায়ু ফুলবন-মে, আও প্রাণ-পিয়া
আও মন-মে প্রেম-সাথি আজ রজনী, গাও প্রেম-পিয়া॥
খেলা শেষ হল
খেলা শেষ হল, শেষ হয় নাই বেলা।
কাঁদিও না, কাঁদিও না – তব তরে রেখে গেনু প্রেম-আনন্দ মেলা॥
খেলি আয় পুতুল
খেলি আয় পুতুল-খেলা ব’য়ে যায় খেলার বেলা সই।
বাবা ঐ যান আপিসে ভাব্না কিসের খোকারা দোলায় ঘুমোয় ঐ॥
খেলিছ এ বিশ্ব লয়ে
খেলিছ এ বিশ্ব লয়ে বিরাট শিশু আনমনে।
প্রলয় সৃষ্টি তব পুতুল খেলা নিরজনে প্রভু নিরজনে॥
খেলে নন্দের আঙিনায় আনন্দ দুলাল
খেলে নন্দের-আঙিনায় আনন্দ দুলাল।
রাঙা চরণে মধুর সুরে বাজে নূপুর-তাল॥
খেলো না আর আমায় নিয়ে
খেলো না আর আমায় নিয়ে, প্রিয় অলস খেলা।
নিঠুর খেলা খেল এবার ফুরায় খেলার বেলা॥
খোদা এই গরীবের শোন
খোদা এই গরীবের শোন শোন মোনাজাত।
দিও তৃষ্ণা পেলে ঠাণ্ডা পানি ক্ষুধা পেলে লবণ-ভাত॥
খোদার প্রেমের শরার পিয়ে
খোদার প্রেমের শরাব পিয়ে বেহুঁশ হয়ে রই প’ড়ে
ছেড়ে’ মস্জিদ আমার মুর্শিদ এলো যে এই পথ ধ’রে॥
খোদার হবিব হলেন নাজেল
খোদার হবিব হলেন নাজেল খোদার ঘর ঐ কাবার পাশে।
ঝুঁকে’ প’ড়ে আর্শ কুর্শী, চাঁদ সূরয তাঁয় দেখতে আসে॥
খোদায় পাইয়া বিশ্ব বিজয়ী
খোদায় পাইয়া বিশ্ব বিজয়ী ছিল একদিন যারা
খোদায় ভুলিয়া ভীত পরাজিত আজ দুনিয়ায় তারা॥
খোলো মা দুয়ার খোলো
খোলো মা দুয়ার খোলো, প্রভাতেই সন্ধ্যা হলো দুপুরেই ডুব্ল দিবাকর গো।
সমরে শয়ান ওই, সূত তোর বিশ্বজয়ী, কাঁদনের উঠ্ছে তুফান-ঝড় গো॥
খড়ের প্রতিমা পূজিস্ রে তোরা
নাটিকা : ‘বিজয়া’
খড়ের প্রতিমা পূজিস্ রে তোরা, মাকে ত’ তোরা পূজিস্ নে!