তুমি যে আমার আধখানি চাঁদ
তুমি যে আমার আধখানি চাঁদ, আধখানি ঐ আকাশে।
তুমি হাস যবে মোর বুকে থাকি’ ঝলকে জোছনা হাসে॥
তুমি যে হার দিলে ভালোবেসে
(তুমি) যে-হার দিলে ভালোবেসে সে-হার আমার হ’ল ফাঁসি।
(প্রিয়) সেই হার আজ বক্ষে চেপে আকুল নয়ন-জলে ভাসি॥
তুমি রহিমুর রহমান
তুমি রহিমুর রহমান আমি গুণাহগার বান্দা।
হাত ধ’রে মোর পথ দেখাও য়্যা আল্লাহ্ আমি আন্ধা॥
তুমি রাজা নহ শুধু দ্বারকার
তুমি রাজা, নহ শুধু দ্বারকার,
ত্রিলোকের রাজা তুমি সম্রাট গ্রহ রবি শশী তারকার॥
তুমি লহ প্রভু
তুমি লহ প্রভু আমার সংসারেরি ভার লহ সংসারেরি ভার
আজকে অতি ক্লান্ত আমি বইতে নারি আর
তুমি সারাজীবন দুঃখ দিলে
তুমি সারাজীবন দুঃখ দিলে, তব দুঃখ দেওয়া কি ফুরাবে না!
যে ভালোবাসায় দুঃখে ভাসায় সে কি আশা পূরাবে না॥
তুমি সুখে থাক প্রিয়া
তুমি সুখে থাক প্রিয়া আমি আজ চ’লে যাই।
তোমারে চাহিয়া জনমে জনমে এই ব্যথা যেন পাই॥
তুমি সুন্দর কপট হে
তুমি সুন্দর কপট হে নাথ! মায়াতে রাখ বিভোর।
তোমার ছলনা যে বোঝে না নাথ সেই সে দুঃখী ঘোর॥
তুমি সুন্দর তাই
তুমি সুন্দর তাই চেয়ে থাকি প্রিয়, সে কি মোর অপরাধ?
চাঁদেরে হেরিয়া কাঁদে চকোরিণী বলে না তো কিছু চাঁদ॥
তুমি সুন্দর যবে নব রূপ
তুমি সুন্দর যবে নব রূপ ধর হও সুন্দরতর।
অধর-চাঁদ ধরা দাও যবে ধরা ধামে লীলা কর॥
তুমি সুন্দর হতে সুন্দর মম
তুমি সুন্দর হতে সুন্দর মম মুগ্ধ মানস-মাঝে।
ধ্যানে, জ্ঞানে, মম হিয়ার মাঝারে তোমারি মূরতি রাজে॥
তুম্ আনন্দ ঘনশ্যাম
তুম্ আনন্দ ঘনশ্যাম ম্যয় হুঁ প্রেম-দিওয়ানী রাধা।
বাঁশরি শুনকে তোরি আয়ি মধুবনমে না মানু কলঙ্ককি বাধা॥
তুম্ হি মোহন চাঁদ কি
তুম্ হি মোহন চাঁদ কি জ্যোতি মেরে হির্দয় গগন প্যারে।
বন্শী বাজে হিরদয় মাহি প্রাণমন মেরে হরণ করে॥
তুম্ হো মেরে মন্কে মোহন
তুম্ হো মেরে মন্কে মোহন রায় হুঁ প্রেম অভিলাষী।
তুম্হারি মায়া হরতি মনকো নহি অপরাধী র্যে দাসী॥