বিরহের নিশি কিছুতে আর চাহে না
বিরহের নিশি কিছুতে আর চাহে না পোহাতে ওগো প্রিয়।
জাগরণে দেখা দিলে না নাথ স্বপনে আসিয়া দেখা দিও॥
বিশাল ভারত চিত্ত রঞ্জন
বিশাল-ভারত-চিত্ত-রঞ্জন হে দেশবন্ধু এসো ফিরে।
কাণ্ডারি হে, দেখাও দিশা অসীম অশ্রু-সাগর-নীরে॥
বিশ্ব ব্যাপিয়া আছ তুমি
বিশ্ব ব্যাপিয়া আছ তুমি জেনে শান্তি ত’ নাহি পাই।
রূপ ধরে এসেো, দাঁড়াও সুমুখে, দেখিয়া আঁখি জুড়াই॥
বিয়ে হয়েও সাজ্ল না বৌ
বিয়ে হয়েও সাজ্ল না বৌ শিবানী মোর তেমনি আছে।
মাথায় ঘোম্টা দেয় না মেয়ে হাসে বসে শিবের কাছে।
বুকে তোমায় নাই বা পেলাম
বুকে তোমায় নাই বা পেলাম রইবে আমার চোখের জলে।
ওগো বঁধু! তোমার আসন গভীর ব্যথায় হিয়ার তলে॥
বুঝি চাঁদের আর্শিতে
বুঝি চাঁদের আর্শিতে মুখ দেখেছে কালো মেয়ে কালিকা।
তারার নূপুর তাই ছড়িয়ে ফেলেছে নীল আকাশে বালিকা॥
বুনো পাখি বুনো পাখি
বুনো পাখি, বুনো পাখি চোখে তোর নেই কেন ঘুম।
ঘুমায় তেপান্তর আকাশ সাগর বন নিঝ্ঝুম॥
বুনো ফুলের করুণ সুবাস ঝুরে
বুনো ফুলের করুণ সুবাস ঝুরে।
নাম-না-জানা গানের পাখি, তোমার গানের সুরে॥