বৃন্দাবনী কুমকুম আবির রাগে
বৃন্দাবনী কুমকুম আবির রাগে যেন মোন অন্তর বাহির রাঙ্গে॥
রস-যমুনা যেন বহে
বেদনা বিহ্বল পাগল
বেদনা বিহ্বল পাগল পুবালি পবনে
হায় নিদ-হারা তার আঁখি-তারা জাগে আনমনা একা বাতায়নে॥
বেদনার বেদীতলে পেতেছি আসন
বেদনার বেদীতলে পেতেছি আসন, হে দেবতা!
সেথা আর কেহ নাই আমরা দু’জন, কহিব কথা॥
বেলা গেল সন্ধ্যা হ’ল
বেলা গেল সন্ধ্যা হ’ল, (ওরে) এখন খোল আঁখি।
তুই সোনার খনির কাছে এসে ফিরলি ধূলা-মাখি॥
বেয়ান তোমার আলু চেরা চোখে
পুরুষ : (বেয়ান, বলি ও বেয়ান ঠাকরুন)
বেয়ান তোমার আলু চেরা চোখে আমি মরে আছি
বৈঁচি মালা রইল গাঁথা
বৈঁচি মালা রইল গাঁথা পিয়াল পাতা ঢাকা (লো)।
সে এলো না, সয় না লো আর এক্লা ঘরে থাকা (লো)॥
বৈকালী সুরে গাও চৈতালী গান
বৈকালী সুরে গাও চৈতালী গান, বসন্ত হয় অবসান।
নহ্বতে বাজে সকরুণ মূলতান॥