মা ষষ্ঠী গো তোর গুষ্টির পায়ে পড়ি
মা ষষ্ঠী গো, তোর গুষ্টির পায়ে পড়ি।
আর অস্থির করিস্নে মাগো আমায় দয়া করি॥
মাকে আদর করে কালী বলি
মাকে আদর করে কালী বলি সে সত্যি কালো নয় রে।
তার ঈষৎ হাসির এক ঝলকে জগৎ আলো হয় রে,
মাকে আমার এলাম ছেড়ে
নাটিকা : ‘শ্রীমন্ত‘, তাল : ত্রিমাসিক ছন্দ
মাকে আমার এলাম ছেড়ে মা অভয়া, মাকে দেখো।
মাকে আমার দেখেছে
মাকে আমার দেখেছে যে ভাইকে সে কি ঘৃণা করে।
ত্রিলোক-বাসী প্রিয় তাহার পরান কাঁদে সবার তরে॥
মাকে ভাসায়ে জলে কেমনে রহিব
মাকে ভাসায়ে জলে কেমনে রহিব ঘরে।
শূন্য ভুবন শূন্য ভবন কাঁদে হাহাকার ক’রে॥
মাগো আমি তান্ত্রিক নই
মাগো আমি তান্ত্রিক নই তন্ত্র মন্ত্র জানি না মা।
আমার মন্ত্র যোগ-সাধনা ডাকি শুধু শ্যামা শ্যামা॥
মাগো আমি মন্দমতি
মাগো আমি মন্দমতি তবু যে সন্তান তোরই
(হায়) পুত্র বেড়ায় কাঙাল বেশে মা যার ভূবনেশ্বরী॥
মাগো কে তুই
মাগো কে তুই, কার নন্দিনী ভ্রমর ল’য়ে মা করিস্ খেলা।
তনুতে মা তোর সপ্তবর্ণ ইন্দ্রধনুর রঙের মেলা॥
মাগো চিন্ময়ী রূপ
মাগো চিন্ময়ী রূপ ধরে আয়।
মৃন্ময়ী রূপ তোর পূজি শ্রী দুর্গা তাই দুর্গতি কাটিল না হায়॥
মাগো তোমার অসীম মাধুরী
মাগো তোমার অসীম মাধুরী বিশ্বে পড়িছে ছড়ায়ে।
তোমার আঁখির স্নিগ্ধ লাবনি ঝরিছে গগন গড়ায়ে॥
মাগো তোর কালো রূপ
(মাগো) তোর কালো রূপ দেখতে মাগো, কাল্ হ’ল মোর আঁখি,
চোখের ফাঁকে যাস পালিয়ে মা তুই কালো পাখি॥
মাতল গগন অঙ্গনে ঐ
মাতল গগন-অঙ্গনে ঐ আমার রণ-রঙ্গিণী মা।
সেই মাতনে উঠল দুলে ভূলোক দ্যুলোক গগন-সীমা॥
মাতৃ নামের হোমের শিখা
মাতৃ নামের হোমের শিখা আমার বুকে কে জ্বালালো
সেই শিখা আজ হরবে যেন মা ত্রিজগতের আঁধার কালো॥
মাধব বংশীধারী বনওয়ারী
মাধব বংশীধারী বনওয়ারী গোঠ-চারী গোবিন্দ কৃষ্ণ মুরারী।
গোবিন্দ কৃষ্ণ মুরারি হে পাপ-তাপ-দুখ-হারী॥
মানবতাহীন ভারত
মানবতাহীন ভারত শ্মশানে দাও মানবতা হে পরমেশ।
কি হবে লইয়া মানবতাহীন ত্রিশ কোটি এই মানুষ মেষ॥
মার্হাবা সৈয়দে মক্কী মদনী আল্আরবী
মার্হাবা সৈয়দে মক্কী-মদনী আল্-আরবী।
বাদ্শারও বাদশাহ্ নবীদের রাজা নবী॥