লক্ষ্মী মা তুই ওঠ্ গো আবার
লক্ষ্মী মা তুই ওঠ্ গো আবার সাগর জলে সিনান করি’।
হাতে ল’য়ে সোনার ঝাঁপি, সুধার পাত্রে সুধা ভরি’॥
লক্ষ্মী মাগো নারায়ণী আয়
লক্ষ্মী মাগো নারায়ণী আয় এ আঙিনাতে।
সুধার পাত্র সোনার ঝাঁপি ল’য়ে শুভ হাতে॥
ললাটে মোর তিলক
ললাটে মোর তিলক এঁকো মুছে বঁধুর চরণ-ধূলি
আঁখিতে মোর কাজল মেখো ঘন শ্যামের বরণগুলি॥
লহ সালাম লহ দ্বীনের বাদশাহ
লহ সালাম লহ, দ্বীনের বাদশাহ, জয় আখেরি নবী।
পীড়িত জনগণে মুক্তি দিতে িএলে হে নবীকুলের রবি॥
লাল নটের ক্ষেতে
লাল নটের ক্ষেতে, লাল টুকটুকে বৌ যায় গো।
তার আলতা পায়ের চিহ্ন এঁকে নালতা শাকের গায় গো॥
লায়লী তোমার এসেছে
লায়লী তোমার এসেছে ফিরিয়া মজনুঁ গো আঁখি খোলো।
প্রিয়তম! এতদিনে বিরহের নিশি বুঝি ভোর হলো॥
লায়লী লায়লী
লায়লী! লায়লী! ভাঙিয়ো না ধ্যান মজনুঁর এ মিনতি।
লায়লী কোথায়? আমি শুধু দেখি লা এলা’র জ্যোতি॥
লীলা রসিক শ্রীকৃষ্ণ লীলার আদি অন্ত কে পায়
লীলা রসিক শ্রীকৃষ্ণ লীলার আদি অন্ত কে পায়।
কোটীরূপে অনন্ত-অরূপ সে খেলিয়া বেড়ায়॥
লুকায়ে রহিলে চিরদিন
লুকায়ে রহিলে চিরদিন শীষমহলের শার্সিতে।
তব রূপ শুধু রূপায়িত হল হেরেমের আর্শিতে॥
লুকোচুরি খেলতে হরি
লুকোচুরি খেলতে হরি হার মেনেছ আমার সনে
লুকাতে চাও বৃথা হে শ্যাম, ধরা পড় ক্ষণে ক্ষণে॥
লেগেছে কেমন মজা চলিছে টানাটানি
লেটো গান : ‘দেবযাত্রী-শর্মিষ্ঠা’
লেগেছে কেমন মজা, চলিছে টানাটানি।