যাবার বেলায় ফেলে
যাবার বেলায় ফেলে যেয়ো একটি খোঁপার ফুল (প্রিয়)
আমার চোখের চেয়ে যেয়ো একটু চোখের ভুল প্রিয় (প্রিয়)॥
যাবার বেলায় সালাম লহ
যাবার বেলায় সালাম লহ হে পাক রমজান।
তব বিদায় ব্যথায় কাঁদিছে নিখিল মুসলিম জাহান॥
যার মেয়ে ঘরে ফিরল না
যার মেয়ে ঘরে ফিরল না আজ তার ঘরে তুই যা মা উমা!
আজ ঘুম নাই যে মায়ের চোখে সেই মাকে তুই জড়িয়ে ঘুমা॥
যারা আজ এসেছে
(যারা) আজ এসেছে রইবে না কা’ল, আমার কেহ নয় ওরা কেহ নয়।
মা গো ওরা তোরে শুধু আড়াল করে রয়, ওরা কেহ নয়॥
যারে আঘাত দিয়ে ফিরায়েছ তুমি
যারে আঘাত দিয়ে ফিরায়েছ তুমি কেন ডাক তারে বারে বারে।
যে ফুল হেলায় দলিয়াছ পায়,
যারে হাত দিয়ে মালা দিতে পার নাই
যারে হাত দিয়ে মালা দিতে পার নাই কেন মনে রাখ তা’রে।
ভুলে যাও মোরে১ ভুলে যাও একেবারে॥
যাহা কিছু মম
যাহা কিছু মম আছে প্রিয়তম সকলি নিয়ো হে স্বামী
যত সাধ আশা প্রীতি ভালোবাসা সঁপিনু চরণে আমি॥
যায় ঝিলমিল্ ঝিলমিল্
যায় ঝিলমিল্ ঝিল্মিল ঢেউ তুলে দেহের কূলে
কে চঞ্চলা দিগঞ্চলা মেঘ-ঘন-কুন্তলা।
যায় ঢুলে ঢুলে এলোচুল
যায় ঢু’লে ঢু’লে এলোচুল কে বিষাদিনী।
তোর চোখে চেয়ে চেয়ে ম্লান হয়ে যায় গো চাঁদিনী॥
যীশুখ্রিস্টের নাই সে ইচ্ছা
কোরাস্ : ‘যীশুখ্রিস্টের নাই সে ইচ্ছা, কি করিব বল আমরা।
চাওয়ার অধিক দিয়া ফেলিয়াছি ভারতে বিলিতি আম্ড়া।
যুঁই কুঞ্জে বন ভোমরা
যুঁই-কুঞ্জে বন-ভোমরা কেন গুঞ্জে গুনগুন্।
প্রেম-ঝর্নার মধু-মঞ্জরি বাজে বক্ষে রুনুঝুন্॥
যে অবহেলা দিয়ে মোরে করিল পাষাণ
যে অবহেলা দিয়ে মোরে করিল পাষাণ।
সখি কেন কেঁদে ওঠে তারি তরে মোর প্রাণ॥
যে আল্লার কথা শোনে
যে আল্লার কথা শোনে তারি কথা শোনে লোকে।
আল্লার নূর যে দেখেছে পথ পায় লোক তার আলোকে॥